হঠাৎ করেই অন্ধকার হয়ে যায় আলো ঝলমল করা চারপাশ! শ্মশানের চিতা ছেড়ে উঠে আসে আসে ব্যক্তিঃআসল নামে নয়- ‘লাশ’ নাম ধারণ করে। কথার থুবরি দিয়ে তৈরি শত তলা ভবনের ধ্বস নামে। হাওয়ায় ফুলানো বেলুনে ফুটো হয়ে বাতাসের মত স্ববিরোধী আচরণ বেরুলে নিমিষেই মানুষের মহা গর্বের বেলুন চুপসে যায়! তবুও থামে না কেউ। জোনাকিপোকার মত নীলাভ সবুজ রঙের স্বয়ংপ্রভ আলো নিয়ে চলে সৌন্দর্য সৃষ্টি, রাত্রি যাপন। এক অদ্ভুত সুন্দর হন্টক চরিত্র সৃষ্টি করে মানুষ হাঁটে, হাঁটে অন্ধকারে! অবলোকন করে চির সাধারণকে অসাধারণের আঙ্গিকে। এ যেন নিমিষেই ধ্বসে পড়া শত তলা ভবন কিংবা চুপসে যাওয়া বেলুনের ব্যর্থতাকে ঢাকতে নির্লজ্জ রচনা। তবুও এসব রচনাতেই কেউ আলো খুঁজে। দিনের আলোর ইতিকথা হয়ত কেউ এসব রচনার প্রতিটি পৃষ্ঠা জুড়ে অনুভব করে। এ এক অদ্ভুত পাগলামি যা কেবল মানুষেই সাজে!